ওই চিকিৎসা কেন্দ্রেত অধিকর্তা (অ্যাকাডেমিক) অর্ঘ্য চট্টোপাধ্যায় কহেন, কুনো মানষির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উমার নিজের শরীরের বিরুদ্ধত কাজ শুরু করিলে প্রায় ৪০০ ধরনের অসুখ তৈরি হবার পারে।
দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসার পাছতত্ত কুনো রোগের নিরাময় না হওয়ার নেপথ্যে অনেক সময়ত থাকে অটোইমিউন ডিজ়িজ়ের প্রভাব। কিন্তুক এই রাইজ্যের বেসরকারি স্তরত খালি ইমিউনোলজি আর রিউম্যাটোলজি সংক্রান্ত চিকিৎসার কুনো কেন্দ্র আছিল না। সেইটার লক্ষ্যেত এইবার রাজারহাটত তৈরি হছে ‘এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব ইমিউনোলজি অ্যান্ড রিউম্যাটোলজি’ (এআইআইআর)।
ওই চিকিৎসা কেন্দ্রেত অধিকর্তা (অ্যাকাডেমিক) অর্ঘ্য চট্টোপাধ্যায় কহনা, কুনত্ত মানষির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উমার নিজের শরীরের বিরুদ্ধত কাজ করা শুরু করিলে উমার শরীরত প্রায় ৪০০ ধরনের অসুখ তৈরি হবার পারে। কিডনি, হৃৎপিণ্ড, ফুসফুস আর চোখ-আরত্ত শরীরের নানান নাখান অঙ্গপ্রত্যঙ্গের সেই সোগ সমস্যার মোকাবিলা করার জইন্য সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকলার বগলাবগলি ইমিউনোলজি আরত্ত রিউম্যাটোলজির চিকিৎসকলার দরকার। প্রায় ৪০ জন চিকিৎসকক নিয়া সেইটাই শুরু হছে এই রাইজ্যেত । উমার মেলাজনে ষ রামকৃষ্ণ মিশনের প্রাক্তনী। এআইআইআর-এর অধিকর্তা পার্থজিৎ দাস কহেন, ‘‘এলাত্ত অটোইমিউন ডিজ়িজ়ে আক্রান্তলার শারীরিক পরীক্ষা বা চিকিৎসা করাবার জন্য ভিন্ রাইজ্যেত যাবার হয়। যা খিব খরচের । এলা সেইটাই সুলভত দেওয়ার সঙ্কল্প করিছে রামকৃষ্ণ মিশনের প্রাক্তনীলা মিলি।’’ মে-জুন থাকি আপাতত বহির্বিভাগ দিয়া শুরু হছে পরিষেবা। প্রকল্পে আর্থিক সহযোগিতার হাত বাড়ায়া দেওয়া সুরক্ষা ডায়াগনস্টিকের কর্ণধার, চিকিৎসক সোমনাথ চট্টোপাধ্যায় কহিসেন, ‘‘রোগীলা ভিন্ রাইজ্যেত যায় চিকিৎসকের অভাব না হয়, আসলে হামরা উৎকর্ষ কেন্দ্র বানাবার পারি না। যেঠে চিকিৎসার বগলাবগলি গবেষণাও করা হবে। এলা এঠে দুইটাই হবে।’