আগুন লাগিয়া পুড়িল বাইক, বাকবিতন্ডায় বিজেপি বিধায়ক

ফালাকাটা: রাতির আন্ধারত পাঁচটা বাড়িত আগুন নাগি একটা মোটরবাইক আর একটা সাইকেল পুড়িয়া ছাই হয়া যায়, এইটা ঘটনার তানে চেচামেচি ছড়ি পড়ে ফালাকাটা ব্লকের দেওগাও গ্রামপঞ্চায়েতের পূর্ব ঝাড়বেলতলি এলাকাত।

শনিবার সাকাল থাকিয়া ঘটনাক কেন্দ্র করি শুরু হয়া যায় রাজনৈতিক চাপানউতুর। ঘটনা জাগাত দেখিবা গেলে বিক্ষোভের মুখত পড়ে বিজেপি বিধায়ক। পরে পুলিশ যায়া পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণত আনে। জানা গেইসে আগুন নাগি ক্ষতি হওয়া বাড়িলার পাশত থাকিয়া সঠিক তদন্তের আশ্বাস দিবার তানে ঘটনা জাগাত পত্থমে আইসে বিজেপি ১৪নং মন্ডলের নেতৃত্বলা। পরে আইসে ফালাকাটা গ্রামীণ ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি সঞ্জয় দাস। কনেক বাদে ঘটনার খবর পায়া ঘটনাজাগাত আইসে আলিপুরদুয়ার লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী মনোজ টিগ্গা।মনোজ ঘটনা জাগাত যায়া পাঁচটা বাড়ির মানষিলাক বিজেপি কর্মী সমর্থক বুলিয়া দাবি করে। বিজেপি প্রার্থী নাম না করি ফালাকাটা গ্রামীন ব্লক তৃনমূল কংগ্রেসের সভাপতি নির্দেশত এইটা ঘটনা ঘটাইচে বুলিয়া দাবি করে। সাথত মানষিলার পাশত থাকিয়া সঠিক তদন্তের আশ্বাস জানাইছে মনোজ ।

ইয়ার কনেকবাদে ঘটনাজাগাত আইসে বিজেপির রাইজ্য সাধারণ সম্পাদক ফালাকাটার বিধায়ক দীপক বর্মন। উমরা ঘটনা জাগাত আসিতেকালেয় তৃণমূল কংগ্রেস দেওগাঁও অঞ্চল দক্ষিণ অংশের সাধারণ সম্পাদক মধুসূদন দাস এর নেতৃত্বত কয়েকটা তৃণমূল কংগ্রেসকর্মী বিধায়ক দীপক বর্মনক ঘিরি ধরিয়া বিক্ষোভ দেখায় সাথত গো ব্যাগ স্লোগান তুলি ধরে। এইতাটে বেজায় চটি যায়া তৃণমূল সদস্যলার সাথত ঝগঢড়াত জরিয়া পরে দীপক বাবু। পরে ফালাকাটা থানার পুলিস প্রশানের আশ্বাসত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণত আইসে। এইটাবিষয়ত দেওগাঁও অঞ্চল দক্ষিণ অংশের সাধারণ সম্পাদক মধুসূদন দাস কন, এইটা এলাকাত ৫টা বাড়িতে কোনো দুষ্কৃতী আগুন লাগায় দিসে। ঘটনাটার সঠিক তদন্ত হওয়া উচিত।এদিনা বিজেপি প্রার্থী মনোজ ট্টিগা উমাল্লার বাড়ি আইসে , কিন্তুক যেইঠে বিতা তিন বছরত বিধায়কক দেখা যায়নি, সেইঠে আসিয়া বিধায়ক কেনুং করি কন এইটা তৃণমূল কংগ্রেস করিচে।তার বাসে সদস্যলা বিক্ষোভ দেখাইসে। ক্ষতিগ্রস্তলা হামারে দলের একনিষ্ঠ সদইস্য ।

অইন্য পাখায় ক্ষতি গ্রস্ত ৫টা বাড়ির মইধ্যত সবচাইতে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হইচে সুনীলচন্দ্র দাসের বাড়ি।উমার বাড়িত থাকা বাবা মাওয়ের শেষ স্মৃতি ২২বছরের পুরাধ বাইক। তার বাদে বাবা মাওয়ের স্মৃতির সর্বস্ব হারেয়া সর্বসান্ত হয়া গেইছে সুনীল চন্দ্র দাসের বাড়ির মানষিলা। পাড়ার মানষি থাকি জানা গেইছে পাঁচটা বাড়ির মানষিলা কোনো রাজনৈতিক দলের সাথে যুক্ত ছিলো নাই। উমরা বিজেপি করে না তৃণমূল করে বুঝা মুশকিল। মনোজ ট্টিগার তোলা অভিযোগটাক পাত্তা দিবার নারাজ তৃণমূল গ্রামীন ব্লক সভাপতি সঞ্জয় দাস। তার কথাত ওই পাঁচটা পরিবারই তৃণমূলের কর্মী। বিজেপি যদি কয়া থাকে তৃণমূল করিছে, তাইলে উমার ভয় আছে তার বাদে তৃণমূলের নাম ভাঙেচে।ঘটনার খবর পায়া

ক্ষতি গ্রস্ত মানসিলার সাথত দেখা করিবার যান তৃণমূল প্রার্থী প্রকাশ চিক বড়াইক। উমরা গোটা বিষয়টা নির্বাচন কমিশনক জানাবেন কয়া আশ্বাস দেন। দিনভর গোটা ঘটনাক কেন্দ্র করি শুরু হইছে রাজনৈতিক উত্তেজনার চাপানউতর।

Spread the love