ইজ়রায়েলক নিশানা করিয়া আকাশ রাস্তাত ইরানের সাম্প্রতিক হামলা নিয়া সরগরম দুনিয়া। পরে রইসির তিন দিনের পাকিস্তান সফরত ৮টা দ্বিপাক্ষিক সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরিত হইছে।ইরানের সাথত বাণিজ্যিক চুক্তির রাস্তাত হাঁটিলে নিষেধাজ্ঞার মুখত পড়িবার ঝুঁকির কাথা মাথাত রাখিবার হবে। ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রইসির ইসলামাবাদ সফরের পরে ঠিক এইটা ভাষাত আমেরিকা হুঁশিয়ারি দিল পাকিস্তানক। এইটা হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির প্রকল্পের রাস্তাত বাধা তৈরি করিবার পারে বলি আশঙ্কা থাকেছে।ইজ়রায়েলক নিশানা করি আকাশরাস্তাত ইরানের সাম্প্রতিক হামলা নিয়া সরগরম দুনিয়া। পরে রইসির তিন দিনের পাকিস্তান সফরত ৮টা দ্বিপাক্ষিক সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরিত
হইছে। পরে আমেরিকান বিদেশ দফতরের মুখ্য উপ-সচিব বেদান্ত পটেল একটা সাংবাদিক বৈঠক কইছেন, ‘‘গণবিধ্বংসী অস্ত্র কিনিবার নেটওয়ার্কের বিস্তার যেঠে ঘটবে, হামা সেঠে বাধা দিমো আর ব্যবস্থা নিমো। ইরানের সাথত ব্যবসায়িক চুক্তিত যারা যাবে, ওমাক কমো নিষেধাজ্ঞার কোপত পড়িবার সম্ভাব্য ঝুঁকির কাথাটা মাথাত রাখিবার।’’
নিষেধাজ্ঞার হুঁশিয়ারির তানে জানিবার চাওয়া হইল পটেল কইল ‘‘কারণ, এলা হইল সেইটা সবলা সংস্থা, যায় গণবিধ্বংসী অস্ত্র ছড়ায় দিসে। এমার ঘাঁটি চিন আর বেলারুসত। এমা পাকিস্তানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রকল্পের যন্ত্রপাতি আর অইন্য উপকরণ সরবরাহ করিছিল।’’ কোন সংস্থা, বেদান্ত ওইটা স্পষ্ট করে নাই।জানুয়ারিত পাক বালুচিস্তানত ক্ষেপণাস্ত্র আর ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ওমা জানাইছিল, জঙ্গি গোষ্ঠী জইশ অল-অদলের ঘাঁটি ধ্বংস করিবার বাদে ওইটা হামলা। এক দিনের মধ্যত ইরানের সীমান্ত পার হায়া পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান। সেইটা চাপানউতোরের আবহত শাহবাজ় শরিফের নয়া সরকার গঠনের পরে আচমকাত ইরানের প্রেসিডেন্ট সস্ত্রীক সফর করিল পাকিস্তানত। যৌথ সাংবাদিক বৈঠক শাহবাজ় কাশ্মীর প্রসঙ্গ টানিবার চাইল সাড়া দেন নাই রইসি। কিন্তু দুইটা দেশ জানাইছিল মেলা কিছু বিষয়ত সমন্বয় বাড়েবার সিদ্ধান্ত নেওয়া হইছে। সেইটা ঘোষণা আমেরিকার কাছত নিঃসন্দেহত অস্বস্তিকর।