স্বাস্থ্য ঠিক রাখিবার জন্য গরমের সময় ডাবের জলের মতো পুষ্টিসমৃদ্ধ পানীয় আর নাই কহিলেও চলে । কিন্তুক কখন কখন এই পানীয় শরীরের জন্য ক্ষতির কারণ হয়া উঠিবার পারে। ওই জন্য জানি নেও ডাবের জলের কিছু অপকারিতার কাথা।
গরমের সময়ত জল পানের চাহিদা থাকে অনেক বেশি। ডাবের জলত থাকে অ্যান্টিফাঙ্গাল আর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ। বগলাবগলি থাকে ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, ভিটামিন সি, ক্যালশিয়াম, ফাইবার আরত্ত ডাই-ইউরেটিক উপাদান। যদিও ক্ষেত্রবিশেষত এই পানীয় শরীরের নানান নাখান সমস্যা তৈরি করিবার পারে।
বিশেষজ্ঞলা কহেছেন , আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণত যদি কাউ অ্যালার্জি, সর্দি, কাশিতে আক্রান্ত হয় , তাহিলে সেই সময় ডাবের জল পান করাটা নিরাপদ না হয়। এরতানে শরীরের জটিলতা কমিবে না উল্টা বাড়িবে।
ডাবের জল কিডনিক সুরক্ষিত রাখে। কিন্তুক তোমরা যদি কিডনি রোগী হন সেক্ষেত্রত এই জল কিন্তুক নিরাপদ না হয়। চিকিৎসকলা কহেছেন , কিডনি ভালো রাখিবার সেরা উপায় জল পান করা। কিন্তুক কিডনি রোগত আক্রান্ত হলে ডাবের জল পান করার পরিমাণ ওইটা কমায়া আনিবার হবে আক্রান্ত কিডনিক ভালো রাখিবার জন্য।
ঠিক উনুংগে তোমরা যদি কিডনি রোগী হন তাহিলে আক্রান্ত কিডনিক সুরক্ষিত রাখিবার তানে ডাবের জলক এড়ায়া চলিবার হবে। কারণ ডাবের জলত পটাশিয়ামের মাত্রা বেশি। তার জন্য এই জল কিডনি রোগীলার বড় ক্ষতির কারণ হবার পারে।
বিশেষজ্ঞলা কহেছেন, ডাবের জলত থাকা পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম উপাদান শরীরে উচ্চ রক্তচাপ, ইলেকট্রোলাইট, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখিতে সহায়তা করে। কিন্তুক শরীরের এগিলা কোনো টারে পরিমাণ বাড়ি গেলে উচ্চ রক্তচাপ, ইলেকট্রোলাইট, ডায়াবেটিস আরত্ত মেলাকিছুত ভারসাম্য বজায় নাও থাকিবার পারে। হঠাৎ রক্তচাপ কমি যাওয়ার কারণ হবির পারে ডাবের জল।
খিব বেশি ডাবের জল পান করার অভ্যাসত শরীরে খিব পটাশিয়াম জমার সুযোগ পায়। যেইটা কিডনি আর হৃদপিণ্ড দুইটাতে অকার্যকর করি দিবার পারে।
চিকিৎসকলির কহনা, এই অবস্থাত রোগীর মরণ অনিবার্য হবার পারে। তাই যার দেহার মেলা পরিমাণ পটাশিয়াম আছে আরত্ত বির হয় না, উমাক ডাবের জল পান করা ঠিক না হয়।
ডাবের জলত থাকা সোডিয়াম শরীরের রক্তচাপ বাড়ায়া দেয়। তার জন্য যার যার উচ্চ রক্তচাপ আছে উমরা সপ্তাহে একদিনের বেশি ডাবের জল পান করিবেন না। তার উপরের লেখা সমস্যালা আছে উমা ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ডাবের জল খান না ।