চতুর্থ দফাত রাইজ্যত বাহিনীর চাহিদা সব থাকি বেশি হবে !


দ্বিতীয় দফাত ২৭২ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন করা হইসে। মোট ১২ হাজার ৯৮৩ জন রাইজ্য পুলিশ মোতায়েন হবে। ৭ মে তৃতীয় দফাত মালদহ উত্তর, মালদহ দক্ষিণ, মুর্শিদাবাদ আর জঙ্গিপুরের তানে মোতায়েন হবে ৩৩৪ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী।চলা লোকসভা ভোটত পশ্চিমবঙ্গের তানে দেশের মধ্যত সর্বোচ্চ, ৯২০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনীর প্রস্তাব করিছিল জাতীয় নির্বাচন কমিশন। মোতায়েনের পরিকল্পনা যেনুগ করিয়া চলেছে, তার বাদে চতুর্থ দফাত বাহিনীর চাহিদা সর্বোচ্চ সীমার কাছাকাছি পৌঁছায় যাবার পারে বলি সংশ্লিষ্ট সূত্র থাকি অনুমান। আইসা কালি শুকু্রবার দ্বিতীয় দফার ভোট হবে দার্জিলিং, রায়গঞ্জ আর বালুরঘাটত। সেইটা দফাত সাথত তৃতীয় দফার বাহিনী মোতায়েন পরিকল্পনা চূড়ান্ত করিল জাতীয় নির্বাচন কমিশন।দ্বিতীয় দফায় ২৭২ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন করা হইসে । মোট ১২ হাজার ৯৮৩ জন রাজ্য পুলিশও মোতায়েন হবে। ৭ মে তৃতীয় দফায় মালদহ উত্তর, মালদহ দক্ষিণ, মুর্শিদাবাদ আর জঙ্গিপুরের তানে মোতায়েন হবে ৩৩৪ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। বাড়িবে রাজ্য পুলিশের সংখ্যা। তার বাদে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের (সিইও) দফতরের মেলা জন মনে করেছে, চতুর্থ দফায় বাহিনীর প্রয়োজন আরও বাড়িবে। কারণ, ১৩ মে ওইটা দফাত আটটা কেন্দ্রত ভোট হবে। স্বাভাবিক ভাবি বুথ সংখ্যা বাড়ি়বে। আগের দফাগিলার তুলনাত বেশি থাকিবার পারে ঝুঁকিপূর্ণ (ক্রিটিকাল) আর অতি-ঝুঁকিপূর্ণ (ভালনারেবল)
এলাকার সংখ্যা।একটা কর্তার কাথাত ‘‘একটা দফার ভোট শেষ হবার পরে পরের দফার তানে বাহিনীর তথ্য পাঠায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। তবে চতুর্থ দফাত বেশি সংখ্যার বাহিনী প্রয়োজন।’’সিইও দফতর সূত্র থাকি খবর, আজি , শুকুরবার দ্বিতীয় দফার ভোটত রায়গঞ্জ, বিশেষ করি সেইটা কেন্দ্রত ইসলামপুর এলাকার উপরাত বাড়তি নজর রাখা হবে। তার বাদে রায়গঞ্জ কেন্দ্রত ৬০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন হইলেও শুধু ইসলামপুর পুলিশ জেলার তানে থাকিবে ৫১ কোম্পানি বাহিনী। দার্জিলিংয়ত ১৯৯৯টা ভোটকেন্দ্রের মধ্যত ঝুঁকিপূর্ণ বুথের সংখ্যা ৩৬৭আর অতি-ঝুঁকিপূর্ণ বুথের সংখ্যা ৩৩৭। রায়গঞ্জত মোট ১৭৩০টার মধ্যত ঝুঁকিপূর্ণ ২৩৬ আর অতি-ঝুঁকিপূর্ণ বুথের সংখ্যা ২১০। বালুরঘাটত ১৫৬৯টা বুথের মধ্যত ঝুঁকিপূর্ণ আর অতি-ঝুঁকিপূর্ণ বুথের সংখ্যা যথাক্রম ২৬৩ আর ১৯২টা।

Spread the love