খবরিয়া ,রাজগঞ্জ: চা বাগানের কামলালাক না জানেয়া জেসিবি দিয়া চা গাছ উঠায় দিবার তানে চা বাগান কর্তৃপক্ষের সামনত বিক্ষোভ দেখাইল চা শ্রমিকলা। ঘটনাটা ঘটিছে দেওবার জলপাইগুড়ি জেলার রাজগঞ্জ বিধানসভাত সদর ব্লক ২ এর অন্তর্গত বারোপাটিয়া গ্রাম পঞ্চাইয়েতের মন্থনি সংলগ্ন জয়পুর সীতারাম পুর চা বাগানত। এইটা ঘটনার তানে উত্তেজনা ছড়ায় পড়ে সিপাই পাড়া এলাকাত।
কামলালার অভিযোগ ভেল্ললা সমায় হাতে সময়মতো সঠিক টাকা আর পিএফ ,বোনাস কোন কিছুই দেয় না মালিক কর্তৃপক্ষ। দেওবার হঠাৎ করি মালিক কর্তৃপক্ষ হামারলাক না জানায় চা গাছ উঠায় দেসে।হামা এইটা খবর পায়া বাগানত আসি আর চা গাছ তুলি দিবার কাম বন্ধ করায় দিসি। জানা পাইছি চা বাগানখান বিক্রি হয়া গেইছে কিন্তুক কার কাছত বিক্রি হইছে ওইটা হামার জানা নাই। এইটা চা বাগানত প্রায় ২০০ জনের বেশি স্থায়ী আর অস্থায়ী কামলা আছে ওমা এলা কি করিবে কঠে কাম যাবে ? ওইটা নিয়া খুবে চিন্তাত আছি।
মিনু বেগম, মাগরাট রায় কয় মালিক কর্তৃপক্ষ কইসে সিপাই পাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনের বাগানটার পুরানা চা গাছলা তুলি নিয়া নয়া চা বাগান লাগাবে। হামাকলাক একটা কাথা না জানায় এনুন করে জেসিবি দিয়া চা গাছ কেনে উঠায় দেসে। এলা চা পাতা তুলিবার সময়।আর হামা বাধা দিতেই জেসিবি পালায় যাসে পরে হামা আটক করি। মালিক কর্তৃপক্ষ হামালাক পাওনা বুঝায় দিক আর কামের ব্যবস্থা করিয়া দিক এইটা হামা চাই। এইটা এলাকার সগায় কিছু কিছু জমি বিক্রি করিসে মালিক কর্তৃপক্ষের কাছত কামের বাদে।
আজিকার এইটা ঘটনা নিয়া হামা খুবই চিন্তাত আছি। হামার বাকি কামের বকেয়া আর কামের ব্যবস্থা না করি দিলে হামা আন্দোলনের রাস্তাত নামিতে বাধ্য হব।অইন্য পক্ষায় এইটা বিষয়ত প্রাক্তন পঞ্চায়েত সদস্যার স্বামী জয়ন্ত রায় কন সিপাহী পাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনত জয়পুর চা বাগানত দুশো জনের বেশি শ্রমিক আছে শুনিবার পানো হঠাৎ করিয়া চা বাগান তুলি দেসে। গ্রাম পঞ্চায়তক না হইলে কামলালাক জানেবার প্রয়োজন ছিল।
এইটা বিষয়ত চা বাগানের ম্যানেজার উমপ্রকাশ বাবু কন চা বাগান বিক্রি হয়নাই নতুন করিয়া ফের চা বাগান লাগানো হবে তার বাদে জেসিবি দিয়া চা বাগানের চা গাছগিলা তুলা হচ্ছে। কামলালার অভিযোগের কনো যুক্তি নাই।