জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা আইন অনুযায়ী, নির্দিষ্ট দামত সগাকে চাল, গম, বাজরা আর মাইলো মিলিয়া পাঁচ কেজি খাদ্যশস্য পাবে। চাল পাবে তিন টাকা দরে, গম পাবে দুইটাকাত আর বাজরা-মাইলো এক টাকা দরে পাবেন।জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা আইনত (এনএফএসএ) রেশন গ্রাহকলার তানে অতিরিক্ত খাদ্যশস্য দাবি করিলেন তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়।বিতা ১৯ এপ্রিল ওমা এইটা দাবিত চিঠি পাঠাইছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীক।জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা আইন অনুযায়ী, রেশন কার্ড থাকিলেই মানষিলা এইটা সুবিধা পাবেন। সুবিধা হইল নির্দিষ্ট দামত সগাকে চাল, গম, বাজরা আর মাইলো মিলিয়া পাঁচ কেজি খাদ্যশস্য পাবে। চাল পাবে তিন টাকা দরত, গম পাওয়া যাবে দুইটাকায়, আর বাজরা-মাইলো এক টাকা দরত পাবে। ৮০ কোটি ৩৫ লক্ষ মানষি এইটা পরিষেবা পাবার অধিকারী। পশ্চিমবঙ্গত এনুগ ধরনের রেশন গ্রাহকলার সংখ্যা ছয়কোটি এক লক্ষ ৭৬ হাজার ৫৮ জন। দ্বিতীয় ইউপিএ জমানায় এইটা বিষয়ত আলোচনা হইলেও তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ ওইটা চালু করিয়া যায় নাই । ক্ষমতাত আসিযায় জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা আইন চালু করিল দেশের প্রধানমন্ত্রী। ২০১৬ সালের ২৭ জানুয়ারি সেইটা আইন চালু হয় পশ্চিমবঙ্গত।২০২০ সালত করোনা অতিমারির সময় কেন্দ্রীয় সরকার ৮০ কোটি ৩৫ লক্ষ গরিব মানষিলাক অতিরিক্ত খাদ্যশস্য বরাদ্দ করে বিনামূল্যত। প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনার (পিএমজিকেএওয়াই) অধীনত পাঁচ কেজি করি খাদ্যশস্য দিবার কাথা ঘোষণা করে মোদী। এইটা প্রকল্পত বিনামূল্যত পাঁচ কেজি চাল আর গম দেওয়া শুরু হয়। কিন্তু ২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা আইনের অধীনত ন্যূনতম দামে যেইলা খাদ্যশস্য দেওয়া হইছিল ওইটা বন্ধ করিবার সিদ্ধান্ত জানায় দেয় খাদ্য মন্ত্রক। পিএমজিকেএওয়াই প্রকল্পত বিনামূল্যত খাদ্যশস্য দেওয়া চালু রাখে সরকারপক্ষ।এইটা ক্ষেত্রত দমদমের বিদায়ী সাংসদ সৌগত দাবি করিছেন, জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা আইনত ন্যূনতম মূল্যত যেইটা পরিমাণ খাদ্যশস্য দেওয়া হইছিল ,ওইটা পুনরায় চালু করা হোক। কারণ পিএমজিকেএওয়াই প্রকল্পত যেইটা পরিমাণ খাদ্যশস্য দেওয়া হইসে ওইটা একটা গরিব পরিবারের তানে যথেষ্ট না হয়। রেশন ডিলারলার সংগঠন অল ইন্ডিয়া ফেয়ার প্রাইস শপ ডিলার্স ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক বিশ্বম্ভর বসু সাংসদ সৌগতের এইটা চিঠি পাঠেবারটাক যুক্তিযুক্ত কইছেন। ওমার কাথাত ‘‘জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা আইনেই দেশের রেশন ব্যবস্থা চলেছে। সেইটা আইনত নূন্যতম মূল্যত খাদ্যশস্য দেওয়া হইছিল। আইন বলবৎ আছে, কিন্তু সেইটা আইনত খাদ্যশস্য দেওয়া বন্ধ। এইটা বিষয়টা হামারলার কাছত এলা বোধগম্য হসে না।’’ করোনা পরিস্থিতিতত কেন্দ্রীয় সরকার সবলা গ্রাহকক অতিরিক্ত পাঁচ কেজি খাদ্যশস্য দিবার শুরু করে। পরে সেইটা বন্ধ করি শুধু সাধারণ বরাদ্দ বিনামূল্যত প্রদান চালু করে কেন্দ্র। এইটা ব্যবস্থা আইসা পাঁচ বছর চলিবে বলি কেন্দ্র ঘোষণা করিছে।