নিউজ ডেস্ক, বাংলাদেশ: বাংলাদেশত আগত এনং ধরনের ভারত বিরোধী অবস্থান নিসিলো মালদ্বীপ৷ তার বাদে ওমার পর্যটন ব্যবসা এতয় ক্ষতিগ্রস্ত হয় যে মালদ্বীপত অর্থনীতিইত বড়সড় প্রভাব পড়া শুরু করে৷
ঢাকা: বাংলাদেশত শুরু হইছে ভারত বিরোধী আন্দোলন। জোরকদমত চলেছে ‘বয়কট ইন্ডিয়া’। রাস্তাঘাট সোশ্যাল মিডিয়াত ভারতীয় পণ্য বয়কটের প্রচার চালাসে বাংলাদেশের মেলা মানষি। পুরাভাগত বিরোধী দল বিএনপি। অভিযোগ, সাধারণ নির্বাচনত টানা চাইরবার হারার পর দেশত ভারত বিরোধী মনোভাব জাগে তুলিবার চাসেন ওমা।
বিতা কয়েক বছর আগত মালদ্বীপত শুরু হইছিল বয়কট ইন্ডিয়া আন্দোলন। কয়া যায়, এইটা আন্দোলনত ভর দিয়া দ্বীপরাষ্ট্রত ক্ষমতাত আইসেন ফেরেন মহম্মদ মুইজ্জু। বাংলাদেশত ঘুরিয়া আইসছে সেইটা প্রসঙ্গত। বিরোধী দল বিএনপির অভিযোগ, আওয়ামি লিগের শেখ হাসিনা ‘ভারতপন্থী’। শুধু ওটায় নাহয়, জানুয়ারি মাসত সাধারণ নির্বাচনত হাসিনার জয়ে ভারত প্রভাব খাটায়ছিল কয়া অভিযোগ ওমার।
বিতা মাসত বিএনপি নেতা জয়নুল আবেদিন ফারুক কইছেন, “নির্বাচনত ভারতের অবস্থান মানষিলার প্রত্যাশার বিরুদ্ধত গেইছে। মেলা বাংলাদেশি বয়কট ইন্ডিয়া প্রচার শুরু করিছে”। বিএনপি-র আরেক বর্ষীয়ান নেতা রুহুল কবীর রিজভি ভারতের বিরুদ্ধত রাগ উগলায় দেয়। ওমা কইছে , “ভারত বাংলাদেশের মানষিলাক সমর্থন করে না। আওয়ামি লিগটাক সমর্থন করে। এইটা কারণত মানষিলা ভারতীয় পণ্য বয়কট করিয়া ক্ষোভ প্রকাশ করিছেন”।
এইলা নিয়া শুরুতে চুপচাপ থাকিলেও এলা পাল্টা মুখ খুলাইছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিএনপি-র ভারত বিরোধী অবস্থান নিয়া প্রশ্ন তুলিছেন ওমা। ঢাকায় আওয়ামি লিগের স্বাধীনতা দিবসের আলোচনা সভাত ভাষণ দিবার যায়া হাসিনা কন “একটা বিএনপি নেতা নিজের শাল পুড়ায় দিছেন। ওইটা বিএনপি নেতালার মায়া মানষিলার লগত মেলা ভারতীয় শাড়ি আছে? ইদের আগত একটা বিএনপি নেতার বনুসগিলা ভারত থাকি আমদানি করা শাড়ি বেচায়।
পরে বিএনপির উদ্দেশ্যত ক্ষোপ দেখাইল হাসিনা। বাংলাদেশের ইংরেজি নিউজ পোর্টাল প্রধানমন্ত্রী হাসিনার উদ্ধৃতি দিয়া লিখিছে, “বিএনপি নেতালা যদি ছ্যাচায় ভারতের পণ্য বর্জন করিবার চায়, তাইলে উমার বনুসগিলা ভারতের শাড়িগিলা আগত পুড়ায় দেখাক”। এইঠে না থামিয়া হাসিনা আরো কন “ওমা ভারতের মশলা ছাড়া খাবার পাবেন কি না জবাব দিবার হবে। মুই জানিবার চাও ওমা কি ছ্যাচায় ভারতীয় পণ্য বয়কট করেছেন”?
