নিজ খবরিয়া,জলপাইগুড়ি : ডিসিআরসিত আইসা ভোট গ্রহন কর্মী থাকি শুরু করিয়া নিরাপত্তা কর্মীলাক খাবারের সমস্যা হবার দেওয়া যাবে নাই। ওমা যাতে স্বল্পমূলত খাবার পায় ওইটা পাখায় লক্ষ রাখিবার হবে। এইটা মনোভাব নিয়া এইবারের নির্বাচনত জলপাইগুড়ি লোকসভা কেন্দ্রত দুইটা ডিসিআরসিত খাবারের দায়িত্ব দেওয়া হইচে স্বনির্ভর গোষ্ঠীক। বুধবার জলপাইগুড়ি জেলা নির্বাচন দপ্তর সুত্র থাকি জানা গেইছে ,এইটা কামের তানে ইচ্ছুক স্বনির্ভর গোষ্ঠীগিলা থাকি আবেদন পত্র আসিবার শুরু করিছে জলপাইগুড়ি ডিস্ট্রিক রুড়াল ডেভেলপমেন্ট সেন্টারের (ডিআরডিসি) প্রজেক্ট ডাইরেক্টরের কাছত।
যেইলা স্বনির্ভর গোষ্ঠী আবেদন করিবে। ওমার মধ্যত অভিজ্ঞতা আছে এনুগ গোষ্ঠীগিলাক এইটা কামের দায়িত্ব দেওয়া হবে বলি জানা গেইছে। পঞ্চায়েত হোক আর বিধানসভা নির্বাচন, লোকসভা নির্বাচনত জলপাইগুড়ি কেন্দ্রত ভোট গ্রহনের তানে প্রায় ৭ হাজারের মতো ভোট গ্রহনকর্মীর প্রয়োজন হয়া থাকে। যার ব্যতিক্রম হচে না এইবারের নির্বাচনত। জেলে নির্বচন দপ্তরের দেওয়া অথ্য অনুসারত ১৯০৪ টা বুথের তানে ৭৬১৬ জন কর্মীক ব্যবহার করা হবে। এইলা ছাড়া কিছু ভোট গ্রহন কর্মীক রিজার্ভত রাখা হবে। শুধু ওইটায় না হয় এইবাইরে আছেন নিরাপত্তা কর্মী আর পরিবহন কর্মীলাও। এদিনা জলপাইগুড়ি ডিস্ট্রিক রুড়াল ডেভেলপমেন্ট সেন্টারের প্রজেক্ট ডাইরেক্টর রাজেন্দ্র রাজ সুন্দর জানাই ধরি নেওয়া হচে এইলা কর্মীলার কিছু অংশ ওইদিনা খাওয়া দাওয়া করিয়া বুথের উদ্দেশ্যত রওনা হবে। কিন্তু পরে যায় খাবারের দায়িত্ব পাবেন ওমার সেইটা ক্ষমতা আছে কিনা সেটাও দেখা হচে।
এলাও পর্যন্ত যেইলা গোষ্ঠী আবেদন করিছে ওমার বিগত নির্বাচন গিলাত এইটা কাম করার অভিজ্ঞাতা আছে। এলাও কোনো গোষ্ঠীক সবুজ সঙ্কেত দেওয়া হয় নাই। প্রাথমিক ভাবি জলপাইগুড়ির উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের ডিসিআরসিত ৩টা গোষ্ঠীক এইটা কামের দায়িত্ব দেওয়া হবে বলি ঠিক করা হইছে। অইন্যপাখায় মালবাজারের পরিমল মিত্র কলেজত করা ডিসি আরসিত কাক এইটা কামের দায়িত্ব দেওয়া হবে সেইটাও দেখিয়া নেওয়া হচে বলি জানাই ওমা।