নিউজ ডেস্ক,শিলিগুড়ি: ম্যানিকুইনের রোদচশমা চুরি করি পালেয়াও শেষমেশ ধরা পড়িবার হইল। বিচারকের নির্দেশত এলা দুইটা চোরের ঠাঁই হইছে জেলত। আর চুরি যাওয়া চশমা ৫০ ঘণ্টার মধ্যত উদ্ধার করিছে নিউ জলপাইগুড়ি থানার পুলিশ। ভোটের সামনাত ১০০ টাকার চশমা উদ্ধারত পুলিশের তৎপরতা দেখিয়া চমৎকৃত শহরের মানষি।
পুলিশের থাকি জানা গেইছে, ভক্তিনগর বাজারত একটা কাপড়ের দোকান আছে ওইটা মানষির। কেনাইয়াগিলাক টানিবার বাদে দোকানের সামনত মেলা ম্যানিকুইন খাড়া করি থোওয়া হয় । এইটা দোকানত সাজগোজ করেয়া মেলা ম্যানিকুইন থোওয়া আছিল। একটা ম্যানিকুইনের চোখুত আছিল রোদচশমা। বুধবার বেলাভাটি ওইটা দোকানের সামনত রাস্তা দিয়া যাবার ধইছিল বিভীষণ পাসোয়ান আর মুন্না মজুমদার। দুইজনকারে বয়স ১৮ থাকি ২০ বছরের মধ্যত। একজনের বাড়ি রাজাহাউলিত আরেকজন মজদুরবস্তির চেংরা। ওমা একজন ম্যানিকুইনের চোখু থাকি চশমা খুলিয়া পালায়। খানিক সমাই যাবার পর বিষয়টা দোকান মালিকের নজরত আইসে। ওমা ছাড়ি দিবার মানষি না হয়। সেদিনা দোকান মালিক সটান হাজির হন নিউ জলপাইগুড়ি থানাত । ওমার দোকানের ম্যানিকুইনের চশমা চুরি হইছে বলি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তদন্তত নামে পুলিশ।
তদন্তত নামিয়া পুলিশ বিভীষণ আর মুন্নার কাথা জানিবার পারে। শুকুরবার নিশা রাতিত দুইটা চেংরার বাড়িত পুলিশ হানা দেয়। ওঠে থাকি গ্রেপ্তার করিয়া শনিবার দুইজনকাকে জলপাইগুড়ি জেলা আদালত প্যাঠাইছে।
ম্যানিকুইনের রোদচশমার দাম খুব বেশি না হয়, ১০০ টাকার নীচত বুলি পুলিশের ধারণা। এইটা সামান্য কারণত পুলিশের কাছত অভিযোগ? নিউ জলপাইগুড়ি থানার একটা আধিকারিক জানাইল, ‘অভিযোগ জানাইতে আইনত কোনও বাধা নাই। কিন্তক চাকরিজীবনত এনং দেখিছু বুলিয়া মনে পরে না। বর্তমানত মামলার ভিত্তিত ওইটা চশমা দোকানের মালিকক ফেরত দিবার প্রক্রিয়া চলেছে।’ যেহেতু বিষয়টা আদালতের বিচারাধীন তার বাদে ১০০ টাকার চশমা ফেরত পাবার আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করিবার হবে দোকান মালিকক। এনুগটায় জানাইছে পুলিশ।
বিচারক দুইটা চেংরাক ১৪ দিনের জেল হেপাজতের নির্দেশ দিছেন। শহরের মানষিলা জানাইছে যানজটত প্রতিদিন নাভিশ্বাস উঠেছে। ভোটের মুখত শহরত অস্ত্র উদ্ধার হচে। তা সত্ত্বেও পুলিশ চশমা উদ্ধারত যেইটা সময় দিল তার বাদে অবাক হয়া যাসি হামা।