নিজ খবরিয়া, রাজগঞ্জ: গজলডোবা ভোরের আলো পর্যটন কেন্দ্র একদম ফাঁকা । লোকসভা ভোটের পাছত এই অবস্থত , ব্যবসায়ীলার মাথাত হাত পড়িছে। খিব রোদ সাথত গরমত জলসে দেছে আর সেই জন্যই গাজোলডোবা ভোরের আলোত আইসছে না পর্যটকলা , এনুংগটাই ব্যবসায়ীলার সাথত কথা কয়া জানা গেইছে। উমার কথাত পত্যেক দেওবার খিব ভিড় থাকিলেও সপ্তাহের পত্যেকদিন বাইরত থাকি পর্যটকলা আইসে । ভোরের আলোর ঝুলন্ত সেতুত সেলফি আর রিলস বানেবার দেখা যায়। যদিও এলাও ঝুলন্ত ব্রীজ একাকীত্ব বোধ করেছে। ওইঠেকার ব্যবসায়ী উত্তম রায় কহনাতন খিব রোদ আর গরম থাকা যাছে না। হাওয়া নাই কহিলেত্ত চলে আর সেই জন্যই মনে ফছে বাইরত থাকি পর্যটকলা আসেছে না। যার জন্য ব্যবসা নাই কত্তয়াই চলে। পহেলা বৈশাখত খিব ভিড় হয়ছিল , কিন্তুক এলা দিনত দশজন পর্যটকও আসে না।হমরা ক্ষতির মুখত আছি সোগ ব্যবসায়ী।
যদিও বিতা বছরত গাজডোবার ভোরের আলো পর্যটন কেন্দত ঝুলন্ত ব্রীজ আছিল না , কিন্তুক মেলা মানষি আসিছিল ঘুরিবেরাবার।
অইন্যপাখে , চিংড়ি চপ ব্যবসায়ী মালতি বিশ্বাস কহেন সাকাল থাকি বিকাল পর্যন্ত বাইরত থাকি উনুংগ আর কোনো পর্যটক আইসেছে না গরমের কারণত । যায় বাইরত থাকি আসিছিল উমরা খোলা হাওয়া তিস্তা নদীর পাড়ত বসি চিংড়ি আর নানান নাখান ধরনের মাছ ভাজার স্বাদ নিবা আইসে। এই গরমত ওইটা করা যাবেনা, ওইজন্য পর্যটকলার দেখা নাই তারবাদে ব্যবসা নাই। পাশতে আছে নৌকা বিহার। নৌকাবাহক পরিমল বিশ্বাস কহনা পর্যটক না আইসাতে নৌকা বন্ধ করি বসি থাকিবার হছে। এঠে কমবেশি ১০০ খান নৌকা আছে , সগারে অবস্থা একে ।